১। যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়—১৯৫৩ সালের ৩ ডিসেম্বর, ৪টি দলের সমন্বয়ে।
২। ‘নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩’ কার্যকর করা হয়—১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
৩। শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ু্ল’ উপাধি দেওয়া হয়—২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯, ছয় দফা দাবির জন্য।
৪। পূর্ব পাকিস্তানের নাম ‘বাংলাদেশ’ রাখেন—শেখ মুজিবুর রহমান।
৫। বড় কাটরা নির্মাণ করেন—শাহ সুজা।
৬। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কার্যকর করা হয়—১৭৯৩ সালের ২৩ মার্চ, যা ছিল রাজস্ব সম্পর্কিত।
৭। বাংলাদেশ সংবিধানের মোট অনুচ্ছেদ—১৫৩টি।
৮। ভবানি পাঠক জড়িত ছিলেন—ফকির-সন্ন্যাসী আন্দোলনের সঙ্গে।
৯। বঙ্গভঙ্গ রদ করেন—রাজা পঞ্চম জর্জ; যা লর্ড হার্ডিঞ্জের সময়।
১০। ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী মুজিবনগর সরকারের যে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন—অর্থ মন্ত্রণালয়।
১১। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে প্রথম আন্তর্জাতিক পরিসরে পরিচিত করে দেন—ইন্দিরা গান্ধী।
১২। চিত্তরঞ্জন দাস যে জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন—বেঙ্গল প্যাক্ট (চুক্তিটি ১৯২৩ সালে সম্পাদিত হয়, যা বাংলার হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক সমস্যা রোধে করা হয়)।
১৩। অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৭ অনুযায়ী মাথাপিছু আয়—১৬০২ মার্কিন ডলার।
১৪। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারি করা হয়—১০ এপ্রিল ১৯৭১ সালে।
১৫। বিলোনিয়া স্থলবন্দর অবস্থিত—ফেনী।
১৬। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সেভেন সামিট জয় করেন—ওয়াসফিয়া নাজরীন।
১৭। বক্সারের যুদ্ধ সংঘটিত হয়—১৭৬৪ সালে।
১৮। কক্সবাজারে অবস্থিত মেরিন ড্রাইভওয়ের দৈর্ঘ্য—৮০ কিলোমিটার।
১৯। মহিষ প্রজননকেন্দ্র—বাঘেরহাট।
২০। গৌড় নামটির উল্লেখ পাওয়া যায়—পাণিনির গ্রন্থে।
২১। অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৭ অনুযায়ী বাংলাদেশের মানুষের বর্তমান গড় আয়ু—৭০.৯।
২২। বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আয় করে—সৌদি আরব থেকে।
২৩। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে মোট বাজেটের পরিমাণ—চার লাখ ২৬৬ কোটি টাকা।
২৪। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি—গাজীপুরে।
২৫। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি রপ্তানি আয় হয়—পোশাক খাত থেকে।