আগামীকাল মঙ্গলবার বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধনে সময় শেষ হচ্ছে। দেশে ১৩ কোটি ১৯ লাখ ৪৯ হাজার সিম সচল থাকলেও এখনও নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে প্রায় ৩ কোটি সিম। ফলে এসব সিম নিবন্ধনে আরও একদফা সময় বৃদ্ধির দাবি করেছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র টেলিকম ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশন (বিএসটিএ)।
আগামীকাল মঙ্গলবার বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধনে সময় শেষ হচ্ছে। দেশে ১৩ কোটি ১৯ লাখ ৪৯ হাজার সিম সচল থাকলেও এখনও নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে প্রায় ৩ কোটি সিম। ফলে এসব সিম নিবন্ধনে আরও একদফা সময় বৃদ্ধির দাবি করেছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র টেলিকম ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশন (বিএসটিএ)।
শনিবার বাংলাদেশ ক্ষুদ্র টেলিকম ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসটিএ) কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির এক জরুরি সভায় এ তথ্য জানানো হয়। বৈঠকে সিম নিবন্ধনের সময় আরও এক মাস বৃদ্ধির দাবি জানানো হয়।
সংগঠনের প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হোসেন মোহনের সভাপতিত্বে বৈঠকে বক্তব্য রাখেন মোস্তাফিজুর রহমান মিলন, ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমান প্রমুখ। এর আগে সিম নিবন্ধনের সময় ৩০ মার্চ পর্যন্ত নির্ধারণ করে দেওয়া হলেও তা বাড়িয়ে ৩১ মে পর্যন্ত করা হয়।
তবে রোববার সচিবালয় এক সংবাদ সম্মেলনে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, আগামী ৩১ মের (মঙ্গলবার) পরে অনিবন্ধিত সিম পুনঃনিবন্ধনের জন্য সময় আর বাড়ছে না। তারানা হালিম বলেন, ৩১ মে এর মধ্যে যারা সিম নিবন্ধন করতে পারবেন না। তাদের সিম ডিঅ্যাকটিভ হয়ে গেলেও সেই সিম নতুন করে কেনার জন্য দুই মাস সময় পাবেন। তবে প্রবাসী বাংলাদেশির জন্য এ সময় হবে ১৮ মাস।