আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়ে ধোনি খেলেছেন ২০২০ সালের আইপিএলে। এ বছর চেন্নাই সুপার কিংসের অধিনায়ক ধোনির দাম ছিল ১২.৫ কোটি রুপি। যা কিনা ভারতীয় অধিনায়ক বিরাট কোহলি, মুম্বাই ইন্ডিয়ানস অধিনায়ক রোহিত শর্মার চেয়েও বেশি। তবে আইপিএলে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন খেলোয়াড়েরা ধোনির চেয়েও বেশি দাম হাঁকিয়েছেন। যারা বিভিন্ন সময় ধোনির চেয়েও বেশি আয় করেছেনঃ
প্যাট কামিন্সঃ
আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে দামে বিক্রিত প্লেয়ার অস্ট্রেলিয়ান ফাস্ট বোলার প্যাট কামিন্স। ২০২০ আইপিএলে নিলাম থেকে ১৫.৫ কোটিতে কামিন্সকে কিনে নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। এ বছর ধোনির দাম ছিল সমান ১৫ কোটি। যা অন্যান্য সকল ভারতীয় ক্রিকেটারের চেয়ে বেশি দাম।
বিরাট কোহলিঃ
২০১৮ সালের আইপিএলে ১৭ কোটি টাকায় বিনিময় ভারত অধিনায়ককে রেখে দিয়েছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। সে বছর ধোনির দাম ছিল কোহলির চেয়ে ২ কোটি টাকা কম।
যুবরাজ সিংঃ
শুধু একবার নয়, যুবরাজ সিং একাধিকবার ধোনির চেয়ে বেশি টাকা আয় করেছেন আইপিএল থেকে। ২০১৫ সালে ১৬ কোটিতে এই অলরাউন্ডারকে দলে ভেড়ায় দিল্লি ডেয়ারডেভিলস (বর্তমান ক্যাপিটালস)। আগের বছর আরসিবি তাকে দলে নিয়েছিল ১৪ কোটি রুপিতে। আইপিএলের ২০১৪ থেকে ২০১৭ মৌসুম পর্যন্ত ধোনির বছর প্রতি দাম ছিল ১২.৫ কোটি টাকা।
বেন স্টোকসঃ
২০১৬/১৭ মৌসুমে বেন স্টোকসকে ১৪.৫ কোটিতে দলে নিয়েছিল রাইসিং পুনে সুপার জায়ান্টস। এ বছর ধোনির দাম ছিল ১২.৫ কোটি।
কেভিন পিটারসেন ও অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফঃ
২০০৮ সালে চেন্নাই সুপার কিংস ধোনিকে ১০ কোটি ৯১ লক্ষ্য টাকা দিলেও তার পরের বছর ইংল্যান্ডের দুই তারকা ক্রিকেটারকে দলে নিতে ১১ কোটি ২৮ লক্ষ্য টাকা করে খরচ করে। ২০০৯ সালে ফ্লিনটফ ধোনির অধিনায়কত্বে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়েই খেলেছিলেন।
সূত্রঃ ডেইলি স্পোর্টস বিডি