অফিসে ‘বদ স্বভাবের’ প্রধান কর্তার নয়া প্রাইভেট সেক্রেটারি টয়া যেমন স্মার্ট তেমনি সুন্দরী। এ ঘটনায় চিন্তিত হয়ে পড়লেন প্রধান কর্তার স্ত্রী জরিনা। তিনি একদিন মেয়েটিকে ডেকে নিয়ে এক রেস্টুরেন্টে বসলেন।
জরিনা: দেখ টয়া, তোমাকে আমার প্রথমেই ভালো লেগেছে। আমার মন বলছে তুমি খুব লক্ষ্মী আর ভালো পরিবারের মেয়ে...
টয়া: থ্যাঙ্কস ম্যাম! আপনাকেও আমার ভালো লেগেছে খুব, ঠিক যেন স্নেহময়ী ভাবী...
জরিনা: দেখ মেয়ে, আমাকে ভাবীই বলো আর যাই বলো- তোমার জন্য কিন্তু আমি খুব চিন্তিত হয়ে পড়েছি।
চোখ কপালে তুলে মোহময় ভঙ্গিতে টয়া প্রশ্ন করল: কেন? কেন, ম্যাম!
জরিনা: না, মানে আসলে কীভাবে যে বলি... আমার স্বামী মানে তোমার বস! বেশ ক্ষমতাবান হলেও মানুষটা এমনিতে ভালোই, তবে বলছিলাম আর কী... সে খুব চঞ্চল প্রকৃতির পুরুষ...
টয়া বিস্মিত হয়ে প্রশ্ন করে: ম্যাম, ‘চঞ্চল প্রকৃতির’ বলতে আপনি আসলে কী বোঝাতে চাচ্ছেন?
জরিনা: মানে বলছিলাম কী... মানে তোমার মতো সুন্দরীদের ব্যাপারে এই ৫৫ বছর বয়সেও উনি বেশ দুর্বল হয়ে পড়েন...কখনো বেশ চঞ্চল হয়ে বেসামাল কর্মকাণ্ড করে বসেন আর কী...আসলে আমি বোধ হয় তোমাকে বোঝাতে পারছি না আসল সমস্যাটা...
এবার টয়া বেশ সপ্রতিভভাবে বলল: ও... এই ব্যাপার! ম্যাডাম, আপনি চিন্তা করবেন না। বিষয়টি আমি ইন্টারভিউয়ের দিনই ধরতে পেরেছি। আর তাইতো জয়েন করার দিন থেকেই পিল নেওয়া শুরু করেছি...
জরিনা জ্ঞান হারালেন।