সঠিক খাবার
মানসিক চাপে অনেকেরই খাওয়ায় অরুচি হয়। তবে না খেয়ে থাকলে এই চাপ আরো বেড়ে যায়।
তাই এ সময় খাবার কমানো যাবে না। খাবার শরীরকে কর্মক্ষম রাখবে এবং চাপ দূর করার পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করবে।
ঘুম
ঘুম শরীরকে মানসিক চাপ কমিয়ে সতেজ রাখতে সাহায্য করে। ঘুমাতে যাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠার একটি নির্দিষ্ট রুটিন তৈরি করতে হবে। নিয়মিত সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানো মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
ব্যায়াম ও শ্রম
নিয়মিত ব্যায়াম ও শারীরিক পরিশ্রম মানসিক চাপের জন্য দায়ী হরমোনের নিঃসরণ কমায়। তাই যত ব্যস্ততাই থাকুক না কেন, একটু সময় বের করে ব্যায়াম করার চেষ্টা করতে হবে।
প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট দ্রুতগতিতে হাঁটলেও উপকার মিলবে। মানসিক চাপ কমাতে ইয়োগা ও ধ্যান করতে পারেন।
ভালোলাগার কাজ
মানসিক চাপ কমাতে পছন্দের কাজগুলো করা যেতে পারে। যেমন—ছবি আঁকতে ভালো লাগলে সেটাই করতে হবে।
গবেষণায় দেখা গেছে, পছন্দের কাজ করতে পারলে মানসিক চাপ কমে যায়।
ইতিবাচক চিন্তা
নেতিবাচক চিন্তা এড়িয়ে ইতিবাচক চিন্তা করতে হবে। ভাবুন, যা চাইছেন তা ইতিবাচকভাবেই পাবেন। এটা আপনাকে মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করবে।
নিজেকে গোছানো
জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে এবং সে অনুযায়ী গোছালোভাবে এগিয়ে যেতে হবে। জীবনযাপনকে একটি রুটিনের ভেতরে রাখতে হবে। খাওয়া, ঘুমানো, কাজ এবং নিজের পছন্দের কাজ—সব কিছুর জন্য একটি সময় নির্ধারণ চাই।
মেনে নেওয়া
হয়তো খুব কাছের কারো বিপর্যয়, মৃত্যু বা চলে যাওয়া আপনাকে বিপর্যস্ত করেছে। এতে দুঃখিত হলেও বিষয়টি নিয়ে ভাবা বন্ধ করুন। অতীত ফিরিয়ে আনা অসম্ভব। তাই মেনে নিন।
--ওয়েবসাইট অবলম্বনে