♦ চায়নিজরা মোবাইল ফোনের বদলে ঘরে ঘরে গরু পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে সস্তায় গরু উৎপাদন শুরু করে দিতে পারে!
♦ গরুর রচনা লেখার বেলায় ‘গরু একটি নিরীহ প্রাণী’ লেখার বদলে ‘গরু একটি বিরাট দামি প্রাণী’ লিখে রচনা শুরু করতে হবে।
♦ গরুর গোশত রাঁধার পরে এলাকার সিকিউরিটি টাইট করে দিতে হবে, যাতে চোর-ডাকাতরা গোশত নিয়ে যেতে না পারে।
♦ সমাজের গরিব আর নিম্নবিত্তদের গরুর গোশত খাওয়ার বদলে হয়তো গরুর ছবি দেখেই পেট ভরাতে হবে।
♦ রান্নার সময় গোশতের সঙ্গে মসলাপাতি কিছুই ব্যবহার করতে হবে না। দামের কারণে তখন সিদ্ধ করে খেলেও মানুষ এটাকে অমৃতি মনে করবে!
♦ রান্নায় গরুর গোশতের বদলে গোশতের ফ্লেভারসমৃদ্ধ আলু-বেগুন ইত্যাদি রান্নার প্রকোপ বেড়ে যাবে।
♦ হালিমে এক টুকরা গরুর গোশত খুঁজে পেলে তা ভোক্তা তৃপ্তির সঙ্গে ঢেঁকুর তুলবে।
♦ গরুর গোশত কেনার জন্য ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার সিস্টেমও চালু হয়ে যেতে পারে।
♦ কাউকে গরু বা বলদ বলে ডাকলে অপমানবোধ করার বদলে উল্টো প্রাউড ফিল করবে।
তথ্যসূত্রঃ কালের কন্ঠ