● আলো এক প্রকার শক্তি – যা চোখে প্রবেশ করে দর্শনের অনুভূতি জাগায়।
● বায়ুতে বা শূন্যস্থানে অালোর গতি – ৩x১০^৮ মিটার/সেকেন্ড।
● সবচেয়ে ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যর বিকিরণ – গামারশ্মি।
● সর্ববৃহৎ তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বিকিরণ – বেতার তরঙ্গ।
● পারমাণবিক বিষ্ফোরণের ফলে উৎপন্ন হয় – তেজস্ক্রিয় গামা রশ্মি।
● রঙিন টেলিভিশন হতে বের হয় ক্ষতিকর – গামা রশ্মি।
● শরীরের ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে – অতিবেগুনি রশ্মি।
● সূর্য ও কঠোর অাগুন থেকে বিকীর্ণ তাপ নির্গত হয় – অবলোহিত রশ্মি।
● টেলিভিশন ও রাডারে ব্যবহৃত হয় – মাইক্রোওয়েব।
● বাংলাদেশে টিভি সম্প্রচারের ক্ষেত্রে Audio Signal পাঠানো হয় – Frequency Modulation
● অালোর উৎপত্তির কারণ – পরমাণুর ইলেকট্রন।
● অালো কোনো মাধ্যমে একবছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে বলে – অালোকবর্ষ বা Light year.
● অালোর গতিতে চললে পৃথিবী হতে চাঁদে পৌঁছাতে সময় লাগবে – ১.৫ সেকেন্ড।
● একটি বাতি কি পরিমাণ অালো দেয় বা কোন পৃষ্ঠে কিভাবে অালো পড়লে সেটি কেমন উজ্জ্বল দেখায় এসব নিয়ে যে অালোচনা হয় তাকে বলে – দীপ্তিমিতি।
● অালোর বিভিন্ন তত্ত্ব =
.
➺ কণা তত্ত্ব (১৬৭২) – স্যার অাইজ্যাক নিউটন।
➺ তরঙ্গ তত্ত্ব (১৬৭৮) – হাইগেন
➺ তড়িৎ চৌম্বক তত্ত্ব (১৮৬৪) – ম্যাক্সওয়েল
➺ কোয়ান্টাম তত্ত্ব (১৯০০) – ম্যাক্স প্লাঙ্ক
● বর্ণালীতে ১০^-১১ মিটারের চেয়ে ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সকল বিকিরণই – গামা রশ্মি।
● গামা রশ্মির শক্তি দৃশ্যমান অালোর চেয়ে – পঞ্চাশ হাজার গুণ বেশি।
● ফটো তৎক্রিয়া ব্যাখ্যা করেন – বিজ্ঞানী অাইনস্টাইন।
● অালোক রশ্মির সর্বনিম্ন শক্তি সম্পন্ন কণিকাকে বলে – ফোটন।