আমাদের বর্তমান সমাজে সাধারণ মেয়েদেরকে একটি বয়সে আসলে একঘেয়েমি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রচলিত একটি কথাই রয়েছে, নারী কুড়িতে বুড়ি। কিন্তু শুধু নারী নয় পুরুষরাও একটা সময় এসে আর প্রাণবন্ত থাকতে পারেনা। তাদের মধ্যেও একঘেয়েমি চলে আসে।
সম্প্রতি এয়ারবিএনবি ডট কম ২০০০ পুরুষের উপর একটি পরীক্ষা করেছিল। এতে বলা হয়েছে, ২৭ বছর বয়সে পুরুষরা মনের দিক থেকে সবচেয়ে সপ্রতিভ থাকে। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই মানুষগুলোই কেমন যেন নিষ্প্রভ হয়ে যায়। সমীক্ষা অনুযায়ী পুরুষরা সব থেকে বোরিং হয়ে যায় ৩৯ বছর বয়সে।
কিন্তু কেন এমনটা হয়? সমীক্ষায় বেরিয়ে এসেছে তারও উত্তর। ২৭ বছরের পর থেকেই জীবনের দায় দায়িত্ব চলে আসে পুরুষদের কাঁধে। বাইরে-বাড়ির কাজের জন্য একঘেয়েমি চলে আসে জীবনে। তবে বিশেষজ্ঞরা এই একঘেয়েমি কাটানোর বেশ কিছু উপায়ও বাতলে দিয়েছেন…
১. নতুন করে কোনও শখের খোঁজ করুন
২. নতুন বন্ধু খুঁজুন
৩. ছুটির দিনগুলিতে সঙ্গীর সঙ্গে রোমাঞ্চকর কিছু করুন
৪. হঠাৎ করে কোনও পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা করুন
৫. পেশার ক্ষেত্রে সুযোগ থাকলে নতুন কিছু করার চেষ্টা করুন
৬. খেলাধুলা করার শখ থাকলে আবার নতুন করে ভাবতে পারেন
৭. হঠাৎ করেই বেরিয়ে পড়ুন ট্রেকিংয়ের উদ্দেশে।
তবে এয়ারবিএনবি-এর সমীক্ষায় আরও বলা হয়েছে, পুরুষদের তুলনায় নারীরা বোরিং হয় আরও আগেই, ৩৫ বছর বয়সে। একইসঙ্গে এও বলা হয়েছে যে, ৩৫ বছর বয়সেই মহিলাদের যৌন আবেদন সবচে বেশি হয়।