

অপর্যাপ্ত ঘুম
এ বয়সীদের সবচেয়ে বড় বাজে অভ্যাসের একটি হলো কম ঘুমানো। গবেষণায় দেখা গেছে, ঘুমের অভাব পরের দিনটাকে একেবারে নষ্ট করে দেয়। এ অবস্থা নিয়মিত হলে আপনার মনোযোগ, মেজাজ এবং উদ্দীপনা সবই শেষ হয়ে যাবে। তাই কুড়ি বছরের পর নিয়মিত ঘুমের অভ্যাসটি গড়ে তুলতে হবে।
পানি কম খাওয়া
এ বয়সে এসে মানুষ পানি খেতে চায় না বলে অভিযোগ আছে। ফলে দেহ থাকে ডিহাইড্রেটেড। এতে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয়। শরীরে বিভিন্ন ধরনের বিষাক্ত উপাদান জমতে থাকে। কিডনি, পেশি, হাড়ের সংযোগস্থল ও ত্বকে নানা সমস্যা দেখা দেয়। তাই এই বয়সে গিয়ে পর্যাপ্ত পানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
সকালে নাশতা না করা
আরেকটি বদভ্যাস। কিন্তু সকালের স্বাস্থ্যকর খাবার গোটা দিনের পুষ্টি জোগায়। ফলে প্রোটিনপূর্ণ নাশতা করে দিনের কাজ শুরু করলে বাকি সময়টা অবসাদে ভুগতে হবে না। তাই প্রতিদিন সকালে সামান্য কিছু হলেও খাওয়ার অভ্যাস করুন। এভাবে একসময় স্বাস্থ্যকর নাশতা করার অভ্যাস গড়ে উঠবে।
ছোট বিষয়ে ঘাম ঝরানো
ছোট ছোট বিষয়ও গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিশের কোঠায় এসব বিষয়ে অতিরিক্ত মাথা খাটালে পেরেশানি হতে পারে। জীবনে আরো অনেক বড় বড় ঝামেলা আসবে। অনেক খারাপ পরিস্থিতির উদয় হবে। সেগুলোয় মনোযোগ দিতে হবে।
চাপ কমাতে সময় না দেওয়া
যখন চাপ বাড়তে থাকে তখন তা কমিয়ে আনা দরকার। এটা প্রথমে বোঝা যায় না। পরে ঠিকই তা সর্বনাশ ঘটিয়ে দেয়। ভর করে মারাত্মক রকমের বিষণ্নতা। উচ্চরক্তচাপ, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে। চাপ কমিয়ে আনতে মেডিটেশন বা ব্যায়ামের আশ্রয় নিতে পারেন।









